ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের লড়াইয়ে দেশটির পাঁচটি অঙ্গরাজ্যে শনিবার ভোট হয়েছে। এতে হিলারি ক্লিনটনের একমাত্র প্রতিদ্বন্ধ্বী বার্নি স্যান্ডার্স দুটিতে জয় পেয়েছেন। অন্যদিকে ধনকুবের ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধরাশায়ী করে দুটি অঙ্গরাজ্যে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন রিপাবলিকান দলের টেড ক্রুজ। ফলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের লড়াইয়ে ফিরে এলেন এরা দুজন। শনিবার লুজিয়ানা, নেব্রাস্কা, কানসাস, কেন্টাকি এবং মেইনে অঙ্গরাজ্যে প্রাইমারি ও ককাসে অংশ নিয়েছেন রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক দলের সদস্যরা। রিপাবলিকানরা চারটি রাজ্যে আর ডেমোক্রেটরা তিন রাজ্যে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়ায় অংশ নেন। ডেমোক্রেটদের তিন রাজ্যের মধ্যে লুজিয়ানায় হিলারি ক্লিনটন বড় ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন। তিনি ৬৯ দশমিক ৯ ভাগ ভোট পেয়েছেন। কিন্তু নেব্রাস্কা ও ক্যানসাসে বিজয়ী হয়েছেন তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী বার্নি স্যান্ডার্স। অন্যদিকে রিপাবলিকান দলের ট্রেড ক্রুজ ক্যানসাস ও মেইনে জয়ী হয়েছেন। তবে কেন্টাকি ও লুজিয়ানায় এগিয়ে আছেন এই দলের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
টেড ক্রুজ
দলীয় মনোনয়ন পেতে ইতোমধ্যেই বাছাই প্রক্রিয়ায় কিছুটা এগিয়ে থাকা রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ডেমোক্রেট হিলারি ক্লিনটন শনিবার তাদের অবস্থান আরও শক্ত করতে চেয়েছিলেন । তবে সে ক্ষেত্রে তাদের হতাশ হতে হয়েছে। তারপরও যুক্তরাষ্ট্রে প্রার্থীতা বাছাইয়ে লড়াইয়ে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ও ট্রাম্পই সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন। আগামী ১৫ই মার্চ আরও অন্তত পাঁচটি অঙ্গরাজ্যে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে।
শীতের এই মৌসুমে গরম গরম কাবাব আর নানা কিন্তু সন্ধ্যে হলেই বেশ জমে। কাবাব খেতে বাইরে যাওয়া কেন, ঘরেই তৈরি করে নিন না মজাদার রেশমি কাবাব। চ...
recent
Posts
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই বাংলাদেশ। সুখী, সমৃদ্ধ, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে বাংলার আপামর জনসাধারণ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। ৩০ লাখ প্রাণ, বহু ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল-সবুজের পতাকা। দেশের দিগন্তে উদিত হয়েছে স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য। তবে দেশ গড়ার সংগ্রাম চলছে এখনো। আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের দেশ গড়ে তুলতে প্রয়োজন সমাজের চিন্তা, তথ্য, মত ও আলোচনা-সমালোচনার অবাধ প্রবাহ। প্রয়োজন নীতিভিত্তিক, জবাবদিহিমূলক ও সর্বোচ্চ মানের পেশাদারি সাংবাদিকতা। দেশের সেই সংগ্রামের সারথী হতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
No comments: