রাজনীতি

[রাজনীতি][twocolumns]

আন্তর্জাতিক

[আন্তর্জাতিক][bleft]

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

[বিজ্ঞান-প্রযুক্তি][bsummary]

দোসা খাই অবসরে

দক্ষিণ ভারতের একটি অন্যতম জনপ্রিয় খাবার হলো দোসা। আমাদের দেশের খোলাজালি চিতইয়ের সঙ্গে ভীষণ মিল। তবে খুব একটা বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। ধাবার কল্যাণে দোসা বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খুব সহজে বাড়িতেও বানিয়ে ফেলা যায় এই সুস্বাদু দোসা। শুধু স্বাদ নয় পুষ্টিগুণেও দোসার তুলনা নেই।  একটি দোসায় আছে ৮০ ক্যালরি। এছাড়াও প্রতিটি দোসায় ১৭ গ্রাম ফ্যাট, ১৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ২.৩ গ্রাম প্রোটিন আছে। উপকরণ: ৩ কাপ আধা সেদ্ধ করা পোলাওয়ের চাল ১ কাপ কলাইয়ের ডাল ১ চা চামচ খাবার সোডা ১ চা চামচ লবণ ১/২ চা চামচ চিনিদোসা-১ প্রস্তুতপ্রণালী: চাল ও ডাল ৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। চাল ও ডাল মিহি করে বেটে ফেলুন অথবা ব্লেন্ডারে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিন। মিশ্রণে লবন, চিনি ও পানি মিশিয়ে পাতলা করে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আরো ৬/৭ ঘন্টা রাখুন। একটি নন-স্টিক পাত্রে তেল ব্রাশ করে হাল্কা আঁচে গরম করুন। তেল গরম হয়ে গেলে পাত্রে এক টেবিল চামচ দোসা তৈরির মিশ্রণ ঢালুন এবং পাত্রের চারদিকে চামচ দিয়ে পাতলা ও গোল করে ছড়িয়ে দিন। দোসার নিচের অংশ হালকা বাদামী হয়ে ধারগুলো উঠে আসলে বুঝতে হবে দোসা হয়ে গেছে। দোসা তোলার সময় সাবধানে তুলতে হবে। চাইলে গোল করে মুড়িয়ে দিতে পারেন অথবা সোজাও রাখতে পারেন। প্রতিবার পাত্রে দোসার মিশ্রণ দেয়ার আগে পাত্রটি কাপড় দিয়ে মুছে তেল ব্রাশ করে নিতে হবে। নাহলে দোসা আটকে যাবে এবং উঠানোর সময় ছিঁড়ে যাবে। ডাল ভুনা, সবজি, তেতুল বা জলপাইয়ের চাটনি, নারকেল মিষ্টি চাটনি, আমের আচার বা দই দিয়ে গরম গরম দোসা পরিবেশন করুন।

No comments: