ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্ট লেডি ন্যান্সি রিগ্যানের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। রোববার ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লজ এঞ্জেলস শহরে নিজ বাড়িতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। ন্যান্সি রিগ্যানের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানানোর সময় প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেছেন, ন্যান্সি রিগ্যান মার্কিন ফার্স্ট লেডিদের ভূমিকাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। তিনি তার জীবনকে, ‘গর্বিত দৃষ্টান্ত’ হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য প্রবীন রাজনৈতিক নেতারাও তার প্রশংসা করেছেন। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিদেশি নেতারাও। লস অ্যাঞ্জেলসের বেল এয়ারে বসবাসরত ন্যান্সি রিগ্যানের সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানের ৫২ বছরের বিবাহিত জীবনকে একসময় মার্কিন প্রেসিডেন্সির ইতিহাসে সবচেয়ে সেরা ভালবাসার সম্পর্ক বলে মনে করা হতো। স্বামী রোনাল্ড রিগ্যানের মত ন্যান্সি রিগ্যানও একসময় হলিউডে অভিনয় করতেন। তার অভিনীত একটি আলোচিত চলচ্চিত্রের নাম ডেভিস। পরে তিনি সে সময়ের সুপরিচিত অভিনেতা রিগ্যানকে বিয়ে করেন।
হলিউডে অভিনয় করার সময় ডোনাল্ড রিগ্যান ও ন্যান্সি রিগ্যান
১৯৮১ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন ফার্স্ট লেডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট পত্নীদের মধ্যে তিনি একজন। যদিও প্রথমদিকে হোয়াইট হাউজের ব্যয়বহুল সংস্কার কার্যক্রমের জন্য সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। পরে তিনি নিজ গুণেই জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার মাদক বিরোধী প্রচারাভিযানও বেশ আলোচিত ছিল। ২০০৪ সালে মারা যান রোনাল্ড রিগ্যান। প্রয়াত স্বামীর পাশেই তাকে সমাহিত করা হবে বলে প্রেসিডেন্সিয়াল লাইব্রেরীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
শীতের এই মৌসুমে গরম গরম কাবাব আর নানা কিন্তু সন্ধ্যে হলেই বেশ জমে। কাবাব খেতে বাইরে যাওয়া কেন, ঘরেই তৈরি করে নিন না মজাদার রেশমি কাবাব। চ...
recent
Posts
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই বাংলাদেশ। সুখী, সমৃদ্ধ, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে বাংলার আপামর জনসাধারণ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। ৩০ লাখ প্রাণ, বহু ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল-সবুজের পতাকা। দেশের দিগন্তে উদিত হয়েছে স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য। তবে দেশ গড়ার সংগ্রাম চলছে এখনো। আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের দেশ গড়ে তুলতে প্রয়োজন সমাজের চিন্তা, তথ্য, মত ও আলোচনা-সমালোচনার অবাধ প্রবাহ। প্রয়োজন নীতিভিত্তিক, জবাবদিহিমূলক ও সর্বোচ্চ মানের পেশাদারি সাংবাদিকতা। দেশের সেই সংগ্রামের সারথী হতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
No comments: